লঙ্কানদের বিপক্ষে ৩ ম্যাচে ৫ উইকেট তুলে নিয়ে শরিফুল বাংলাদেশের সিরিজ জয়ে বড় ভূমিকা রাখেন। ১১ ধাপ এগিয়ে তিনি উঠেছেন ২৪ নম্বরে।
আর সিরিজে না খেলা সাকিব ৭ ধাপ পিছিয়ে নেমে গেছেন ৩১তম স্থানে। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে শরিফুলের মতো বড় লাফ দিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজও। সিরিজে ৪ উইকেট নেওয়া মিরাজ ১২ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ৩২ নম্বরে। লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে সুযোগ পাননি আরেক পেসার মোস্তাফিজুর রহমান।
তৃতীয় ম্যাচে সুযোগ পেয়ে ৯ ওভারে ৩৯ রান খরচে নেন ২ উইকেট। আর তাতেই ৫ ধাপ এগিয়ে ৪৪তম স্থানে উঠে এসেছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বড় লাফ দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। সিরিজে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এই পেসার ৮ উইকেট নিয়ে এগিয়েছেন ২৭ ধাপ। তার বর্তমান অবস্থান ৪২ নম্বরে।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাংকিংয়ে আগের মতোই শীর্ষে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনার কেশব মহারাজ। আর ব্যাটারদের র্যাংকিংয়ে শীর্ষে পাকিস্তানের বাবর আজম। অন্যদিকে অলরাউন্ডারদের র্যাংকিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবি।
অপরিবর্তিত রয়েছে সাকিব আল হাসানের অবস্থানও (দুইয়ে)। ওয়ানডে ব্যাটারদের হালনাগাদ র্যাংকিংয়ে ভালো উন্নতি হয়েছে নাজমুল হাসান শান্ত, মুশফিকুর রহিম ও তাওহিদ হৃদয়ের। লঙ্কানদের বিপক্ষে সিরিজে অপরাজিত সেঞ্চুরিসহ ১৭৭ রান করেছিলেন শান্ত। ১০ ধাপ এগিয়ে তিনি উঠে এসেছেন ৩৯তম স্থানে।
সিরিজে ১২১ রান করা তাওহিদ হৃদয় এক লাফে ১২ ধাপ এগিয়ে আছেন ৭৬তম স্থানে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ রান করা মুশফিকুরের উন্নতি হয়েছে ছয় ধাপ (২৬তম স্থানে)। সিরিজে সেঞ্চুরিসহ ১৫১ রান করে তিন ধাপ এগিয়ে সেরা দশে (আট নম্বরে) উঠে এসেছেন শ্রীলঙ্কার পাথুম নিশাঙ্কা।