শুক্রবার (৯ আগস্ট) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
বৈঠকের বেশিরভাগ আলোচনাই আইনশৃঙ্খলা ও অর্থসংক্রান্ত ছিল বলে জানিয়েছেন রিজওয়ানা। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ডেকে যমুনায় একদিন বসবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আহতদের সহায়তা দেয়া হয়েছে।’ হয়রানিমূলক মামলাগুলো কীভাবে বন্ধ করা যায়, সে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত দ্রুত সম্ভব খুলে দেয়া হবে। সে বিষয়ে আরও আলোচনা হবে। সব মন্ত্রণালয়ে আমাদের সঙ্গে কাজ পরিচালনার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কীভাবে যুক্ত করা যায়, কোন কাঠামোতে যুক্ত করা যায়, সেটা নিয়ে আলোচনা হবে।’ব্যবসায়ীদের উজ্জীবিত করতে যত সুরক্ষা নেয়া যায় সেদিকটাও আলোচনায় থাকবে। বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ অগ্রাধিকার পাবে বলে জানিয়েছেন রিজওয়ানা। মেয়াদের বিষয়ে এখনই আলোচনা সম্ভব নয় জানিয়ে এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এখনই মেয়াদ মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নেই। সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় নেয়া দরকার, ততটুকুই নেয়া হবে। শেষ পর্যন্ত আমাদের গণতন্ত্রেই যেতে হবে।’ সাইবার নিরাপত্তা আইনে যে বিধানগুলোর অপপ্রয়োগ করা হচ্ছে, সেগুলো বাতিলে কী ব্যবস্থা নেয়া যায়, সে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি। কোটা সংস্কার আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে রিজওয়ানা বলেন, ‘প্রত্যেক গুলির স্বচ্ছ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বিচার হবে। এমন ঘটনার যেন আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সেজন্য কোন প্রক্রিয়ায় বিচার করা যায়, সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
ব্যবসায়ীদের উজ্জীবিত করতে যত সুরক্ষা নেয়া যায় সেদিকটাও আলোচনায় থাকবে। বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ অগ্রাধিকার পাবে বলে জানিয়েছেন রিজওয়ানা।
মেয়াদের বিষয়ে এখনই আলোচনা সম্ভব নয় জানিয়ে এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এখনই মেয়াদ মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নেই। সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় নেয়া দরকার, ততটুকুই নেয়া হবে। শেষ পর্যন্ত আমাদের গণতন্ত্রেই যেতে হবে।’
সাইবার নিরাপত্তা আইনে যে বিধানগুলোর অপপ্রয়োগ করা হচ্ছে, সেগুলো বাতিলে কী ব্যবস্থা নেয়া যায়, সে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে রিজওয়ানা বলেন, ‘প্রত্যেক গুলির স্বচ্ছ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বিচার হবে। এমন ঘটনার যেন আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সেজন্য কোন প্রক্রিয়ায় বিচার করা যায়, সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’