রাশিয়ায় এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে একটি ‘প্রহসন’ হিসেবে অভিহিত করেছে ইউক্রেন। ভোট শুরুর আগে তারা রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে। ১৫ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১৭ মার্চ পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে। ভোট চলার মধ্যে রাশিয়ায় পুতিনবিরোধী বিক্ষোভের আহ্বান জানিয়েছে বিরোধীরা।
তবে রুশ কর্মকর্তারা ভোটের সময় যেকোনো বিক্ষোভের বিরুদ্ধে লোকজনকে সতর্ক করে দিয়েছেন।
ক্রেমলিন বলেছে, এই ভোট প্রমাণ করবে, ইউক্রেনে পুতিনের আক্রমণের সিদ্ধান্তের পেছনে পুরো দেশের সমর্থন রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এই অভিযানের মাধ্যমে রাশিয়ার দখলে নেওয়া ইউক্রেনীয় অঞ্চলগুলোতেও ভোট কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।
ভোট শুরুর আগে সীমান্তবর্তী বিভিন্ন রুশ অঞ্চলে বিমান হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন।
অবশ্য রাশিয়ার ন্যাশনাল গার্ড বলেছে, তারা দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় কুরস্কে ইউক্রেনপন্থী মিলিশিয়াদের আক্রমণ মোকাবিলা করছে।