প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে অনেকেই প্রোটিনের এই উদ্ভিজ্জ উৎসের ওপর ভরসা করেন। তবে, প্রোটিনের নিরাপদ উৎস ভেবে মসুর ডাল বেশি খেয়ে ফেললেও কিন্তু বিপদ।
মসুর ডাল বেশি খেলে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে?
ইউরিক অ্যাসিড
যারা ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের রোজ এই ডাল না খাওয়াই ভালো। প্রোটিনের পাশাপাশি মসুর ডালে রয়েছে পিউরিন নামক একটি উপাদান। এই উপাদানটিই রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। আর্থ্রাইটিস ছাড়া অস্থিসন্ধির ব্যথা বেড়ে যাওয়ার পেছনে কিন্তু মসুর ডালের ভূমিকা রয়েছে।
কিডনির সমস্যা
যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাদেরও মসুর ডাল খেতে বারণ করেন পুষ্টিবিদেরা। অতিরিক্ত মসুর ডাল খেলে অক্সালেটের পরিমাণ বেড়ে যায়। কিডনিতে পাথর তৈরি হওয়ার মূল উপাদান হলো অক্সালেট।
অ্যালার্জি
অনেকেরই ডাল খেলে অ্যালার্জি হয়। তেমন সম্ভাবনা থাকলে কিন্তু ডাল না খাওয়াই ভালো। না হলে গায়ে র্যাশ বেরোতে পারে, সারা গা ফুলে যেতে পারে। কারও কারও আবার চুলকানির সমস্যাও দেখা যায়। অ্যালার্জিজনিত সমস্যা বেশি হলে শ্বাসকষ্ট পর্যন্ত হতে পারে।