স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার জানিয়েছে, সূর্য যখন প্রচুর পরিমাণ শক্তি উগরে দেয় বা নির্গত করে ঠিক সেই সময়ে এইরকম ভূচৌম্বকীয় ঝড়ের সৃষ্টি হয়। শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ১০টার দিকে কোরোনাল মাস ইজেকশন পৃথিবীতে আঘাত হানে। সূর্যের বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে চুম্বকীয় প্লাজমার বড় অগ্ন্যুৎপাত এটি। পরে এটি জিওম্যাগনেটিক স্টর্মে পরিণত হয়।
এদিকে এ সৌরঝড়ের কারণে উত্তর ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়াতে অরোরা বা মেরুজ্যোতি দেখা গেছে।
ফটোগ্রাফার শন ও' রিওর্ডান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেন, ‘আজ ভোর ৪টায় তাসমানিয়ায় একেবারে বাইবেলে বর্ণিত আকাশ দেখা গেছে। আমি আজ চলে যাচ্ছি। এই সুযোগ হাত ছাড়া হলো না। কর্তৃপক্ষ স্যাটেলাইট অপারেটর, এয়ারলাইনস এবং পাওয়ার গ্রিডকে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট সম্ভাব্য ব্যাঘাতের জন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।